হংকং ভ্রমণে গিয়ে এই ১০টি অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে একদম ভুলবেন না

Tripoto

নতুন বছরে পরিবারের সমস্ত সদস্যদের নিয়ে কোনও প্রাণবন্ত রঙিন শহরে ভ্রমণ করবেন ভাবছেন? সেক্ষেত্রে আপনার একমাত্র ডেস্টিনেশন হতে পারেন হংকং। এই শহরটিতে ৭মিলিয়ন মানুষের বাসস্থান, আর এইসব মানুষকে ধারণ করার জন্য এই শহরের আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলো ভ্রমণপিপাসু মানুষের কাছে অন্যতম আকর্ষণ। পাহাড়বেষ্টিত এই চোখ ধাঁধানো শহরটি কিন্তু চৈনিক সভ্যতা এবং সংস্কৃতির মূল পীঠস্থান বলতেই হবে। শহরের ব্যস্ততা, সুসজ্জিত স্থাপত্যশৈলী, প্রজ্জ্বলিত শহুরে জীবন যাপন, সু-সংহত যানবাহন ব্যবস্থা, অসাধারণ রন্ধন শিল্পকলা মিলিয়ে এই ট্রিপ আপনার জন্য একটা পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হয়ে উঠতে পারে।

আধুনিকতার আবরণ এবং শহরের প্রবাহমানতা যদি আপনাকে তথা আপনার পরিবারকে আকৃষ্ট করে তাহলে চিনের উদ্দেশ্যে যাত্রার প্ল্যানিং- টা সেরেই ফেলুন ।

আপনার হংকং ভ্রমনের বাকেট লিস্টটি চটপট তৈরি করে নিন আর এই প্রতিবেশী দেশে ভ্রমণে গিয়ে এই ১০টি অভিজ্ঞতার স্বাদ নেওয়ার কথা কিন্তু মাথায় রাখতে অবশ্যই ভুলবেন না।

১. প্রকৃতির সৌন্দর্যকে উপভোগ করার সঙ্গে সঙ্গে নতুন দিনের সূচনা:

হংকং-এ মোট ৭৬৫০ টি স্কাইস্ক্র্যাপ্পার রয়েছে। ভোরের আলোর ছটায় স্কাইস্ক্র্যাপ্পার পরিবেষ্ঠিত প্রকৃতির রূপটার মধ্যে একটা অদ্ভুত সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে। প্রকৃতির এই মোহনীয় রূপটি পরিদর্শন করার জন্য কাউলুন-এর কাছে ভিক্টোরিয়া হারবার-এ পৌঁছে যেতে পারেন। এখান থেকে হেলিকপ্টার বা ফেরির সাহায্যে আপনি এই দৃশ্যের প্রত্যক্ষদর্শী থাকতে পারেন।

হেলিকপ্টার রাইড:

প্রকৃতির অসাধারণ সৌন্দর্য এবং হংকং শহরটিকে পরিদর্শন করার জন্য হেলিকপ্টার চেপে শহর ভ্রমণ করার প্ল্যানটা বেশ রোমাঞ্চকর হবে। আকাশের বুকে ভেসে যেতে যেতে আপনি দেখতে পাবেন ভিক্টোরিয়া হারবারের স্নিগ্ধতা, গগনচুম্বী অট্টালিকার সমারোহ, ভিক্টোরিয়া হারবারে ভাসমান ফেরি জাহাজ, আর প্রকৃতির নজরকাড়া সৌন্দর্য।

এই রাইড সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য এখানে জেনে নিতে পারেন।

ষ্টার ফেরি রাইড:

Photo of হংকং ভ্রমণে গিয়ে এই ১০টি অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে একদম ভুলবেন না 1/2 by Deya Das
স্টার ফেরি রাইড বিষয়টি কিন্তু নিঃসন্দেহে বেশ অন্যরকম (ছবি সংগৃহীত)

হংকং শহর ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষন হলো এই ষ্টার ফেরি রাইড সার্ভিসটি। হংকং এর ভিক্টোরিয়া হারবারে এই সার্ভিসটি প্রায় ১২০ বছরের প্রাচীন। তাছাড়াও এই হারবার পরিদর্শন করার জন্য ট্রেন ও সড়কপথ উপলব্ধ আছে। তবে, প্রকৃতির একান্ত সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য ফেরি সার্ভিসটিই শ্রেষ্ঠ। ষ্টার ফেরি সার্ভিস পর্যটকদের জন্য ভিন্ন ধরণের ট্যুর-এর আয়োজন করেছে, যার খরচ ৯০ হংকং ডলার। এছাড়াও, পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ১০ মিনিট হারবার ভ্রমণের সিঙ্গেল ট্রিপের খরচ ২.৫০ হংকং ডলার।

২. ওসেন পার্কে অচেনা প্রাণীদের সঙ্গে পরিচয়:

এই পার্কটি ৮ থেকে ৮০ সমস্ত মানুষের প্রাণকেন্দ্র। প্রায় ৯১৫,০০০ বর্গ কিমি অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত, ৪০ বছরের পুরনো এই পার্কটিতে অনেক জানা অজানা সামুদ্রিক প্রাণীদের দেখা পাওয়া যায়। দর্শকদের মনোরঞ্জনের জন্য এখানে রোপওয়ে, ওসেন এক্সপ্রেস নামক একটি ট্রেন, নাগরদোলা, ইত্যাদির সুব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আপনি কিছু অচেনা সামুদ্রিক প্রাণী যেমন কোয়ালা, কোকাবুরা, মেরু অঞ্চলের শেয়াল, হাঙ্গর, রেইন ফরেস্টের চাইনিজ অলিগেটর, মেরু অঞ্চলের পাণ্ডাগদেরও দেখা পেতে পারেন ।

টিকিট

এই পার্কে ভ্রমণের জন্য প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট ভাড়া - ৪৩৮ হংকং ডলার এবং ১১ বছর নিচের শিশুদের টিকিট ভাড়া - ২১৯ হংকং ডলার। টিকিট আপনি অনলাইনেও কেটে নিতে পারেন ।

৩. ট্রাম যাত্রা করে ভিক্টোরিয়া পিক পৌঁছে যেতে পারেন

হংকং শহরের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হলো - ভিক্টোরিয়া পিক। এখান থেকে সম্পূর্ণ হংকং শহরের দৃশ্যটি বেশ রমনীয়। এই পিক থেকে দিগন্ত বিস্তৃত আকাশের বর্ণময় রূপ, জলের উপর সূর্যালোকের ঝিলিমিলি, পাহাড়ের পিছন থেকে সূর্য মামার লুকোচুরি খেলা ইত্যাদি আপনি প্রাণভরে উপভোগ করতে পারবেন। তবে প্রকৃতির এই রূপগুলো পর্যবেক্ষণ করতে হলে আপনাকে সন্ধে নামার আগে এই স্থানে পৌঁছতে হবে।

এছাড়াও, এখান থেকে সন্ধের রঙিন আলোয় আলোকিত শহরের রূপটি পরিদর্শন করতে পারেন। ১২০ বছরের প্রাচীন রেল যাত্রার সাহায্যে এই ভিক্টোরিয়া পিকে পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ৭ মিনিট।

সময়

এই পিক ট্রাম যাত্রাটি সেন্ট্রাল গার্ডেন রোডের লোয়ার পিক টার্মিনাস থেকে শুরু হয়। আর এই মনোরঞ্জক যাত্রাটি প্রতিদিন ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত উপলব্ধ আছে ।

৪. ডিসনিল্যান্ড ভ্রমণ

লান্ততাও দ্বীপপুঞ্জ থেকে মাত্র ৪৫ কিমি দূরত্বে অবস্থিত এই ডিসনিল্যান্ডটি। এই ডিসনিল্যান্ডটি প্রধান ৭টি অংশে বিভক্ত -অ্যাডভেঞ্চারল্যান্ড, মেইন স্ট্রিট USA , ফ্যান্টাসিল্যান্ড, গ্রিজলি গুলস, মিস্টিক পয়েন্ট, টুমরোল্যান্ড, টয় স্টোরি ল্যান্ড; এছাড়াও আরও অনেক কিছু রয়েছে আপনার শিশুর মনোরঞ্জনের জন্য। আর তাই হংকং ভ্রমণে এসে এই মজার দেশটি ঘুরে আসতে কিন্তু ভুলবেন না।

ডিসনিল্যান্ড ভ্রমণের জন্য কয়েকটি উপদেশ -

১. ফ্যান্টাসিল্যান্ড ভ্রমণ করে ফেরার পথে হংকং এর ডিসনিল্যান্ডের রেলপথের সাহায্য নিতে পারেন।

২. ভ্রমণের সময় হাতের কাছে হাত পাখা, ছাতা, সানস্ক্রিন, বাগ স্প্রে রাখতে কিন্তু একদম ভুলবেন না ।

৩. ডিসনিল্যান্ড ভ্রমণ করে ফেরার পথে পড়ন্ত বিকেলে মিষ্টি রোদ গায়ে মেখে ওয়ার্ল্ড ষ্টার ফেরি সার্ভিস সহযোগে ফেরার পরিকল্পনাটা বেশ রোমহর্ষক হবে; আর এই ফেরির পথকে বিকল্প হিসেবে বেছে নিলে আপনি টসিং-মা ব্রিজ ও পরিদর্শন করতে পারেন ।

সময়

ডিসনিল্যান্ড সকাল ১০.৩০ টা থেকে রাত ৮.১৫ পর্যন্ত দর্শকদের জন্য খোলা থাকে ।

টিকিট

১দিনের টিকিটের খরচ - প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট ভাড়া - ৫৮৯ হংকং ডলার, এবং শিশুদের টিকিট ভাড়া- ৪১৯ হংকং ডলার।

২দিনের টিকিটের খরচ - প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট ভাড়া - ৭৫৯ হংকং ডলার, এবং শিশুদের টিকিট ভাড়া- ৫৩৯ হংকং ডলার।

৫. ডিং ডিং ট্রামে চেপে স্থানীয় মানুষের জীবন যাপন উপভোগ-

ছেলেবেলার ট্রামে চাপার নস্টালজিয়াকে ফিরে পেতে ধীরগতির ডিং ডিং ট্রামে চেপে অত্যাধুনিক শহর হং কং এর সাথে একান্তে পরিচয় করে নিতে পারেন। ১৯০৪ সালের সূচনা হওয়া এই দোতলা ট্রামটি হংকং শহরকে কেন্দ্র করে ৬টি রুটে আজও চলমান । ট্রামটিতে প্রত্যেক ২৫০মিটার যাত্রার পর একটি করে স্টপেজ রয়েছে। স্থানীয় মানুষদের সঙ্গী করে ঘুরে আসতে পারেন ওয়ান চাই, ওয়েস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট, হ্যাপি ভ্যালি, কাউসেয় বে। অত্যাধুনিক শহরের চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্য ট্রামের উপরের তলার জানলার ধারের সিটটিকে বেছে নিন। কম খরচে এই আনন্দঘন যাত্রার সাক্ষী থাকতে পারেন আপনিও।

টিকিট

একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব অনুযায়ী ট্রামের ভাড়া ২.৩০ হংকং ডলার । আপনার যাত্রাটি যতটা দূরত্বের হবে, সেই অনুযায়ী ভাড়া দেবেন।

৬. বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বুদ্ধমূর্তি দর্শন

লান্ততাও দ্বীপের পাহাড়ের উপর ব্রোঞ্জ ধাতু নির্মিত বুদ্ধমূর্তি দর্শন করে আসতে পারেন । হংকং থেকে নিউ লান্ততাও বাস ২৩ চেপে এই স্থানে খুব সহজেই পৌঁছে যেতে পারবেন। ৫০মিনিটের দূরত্বের এই বাস যাত্রার জন্য আপনার খরচ পড়বে ১৭.২০ হংকং ডলার । প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের অঙ্গাঙ্গিক সম্পর্কের সূক্ষ্ম বন্ধনের যোগসূত্র হলো তিয়ান তান বুদ্ধ মূর্তিটি। এখানে একটি পবিত্র পদ্মফুলের উপর অধিষ্ঠিত আছেন ভগবান বুদ্ধ। প্রতিদিন ফুল, প্রদীপ, ফল ইত্যাদি উপকরণ ও পবিত্র সঙ্গীতের সাহায্যে এই দেবতাকে অর্চন করা হয়ে থাকে। প্রায় ২৬৮ টি সিঁড়ি অতিক্রম করে এই বুদ্ধ মূর্তি তথা লান্ততাও দ্বীপের দৃশ্যটি অসাধারণ দৃশ্যপটটি চাক্ষুস করে আসতে পারেন।

সময়

বুদ্ধ মূর্তি দর্শনের সময় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫.৩০ টা পর্যন্ত ।

টিকিট

বুদ্ধমূর্তিকে বাইরে থেকে দর্শনের জন্য কোনো চার্জ প্রয়োজন হয় না। তবে ভিতরে বুদ্ধ মূর্তি সহ লান্তটাও দ্বীপ পরিদর্শন করার জন্য এডমিশন ফি প্রয়োজন ।

৭. ১০০ তলা থেকে হং কং শহর দর্শন

হংকং-এর সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং ইন্টারন্যাশনাল কমার্স সেন্টারের ১০০তলার অবসেরভেশন ডেক থেকে হংকং শহরের রূপটা চাক্ষুস করাটা কিন্তু বেশ আকর্ষণীয়। লিফটের সাহায্যে এখানে আপনি মাত্র ৬০ সেকেন্ডেই ১০০ তলায় পৌঁছে যাবেন। উপর থেকে শহরের অসামান্য দৃশ্যটিকে ক্যামেরাবন্দী করতে কিন্তু একদম ভুলবেন না।

এছাড়াও এখানে স্পেশাল ব্যাকগ্রাউন্ড এবং 3D এফেক্ট ব্যাবহার করে ছবি তোলার যথেষ্ট ব্যাবস্থা রয়েছে। আবার, মাল্টিমিডিয়ার সাহায্য নিয়ে চৈনিক ইতিহাস এবং সংস্কৃতিকে জেনে নিতে পারেন অনায়াসেই।ইচ্ছা করলে, ১০৮ তলার রিত্ ক্যাল্টন বার অথবা ওজোনে রেস্তোরাঁ থেকে একটা ড্রিংক নিয়ে অস্তগামী সূর্যের সঙ্গে সঙ্গে একটা দিন শেষ করার প্ল্যানটাও নেহাত মন্দ হবে না।

টিকিট

এই অসাধারণ দৃশ্যর সাক্ষী থাকার জন্য খরচ পড়বে ১৬৮ হংকং ডলার। তাছাড়াও অনলাইনে টিকিট কেটেও এই দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। অনলাইনে টিকিটের খরচ পড়বে ১৫১ হংকং ডলার ।

৮. পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন ট্রিক আই মিউজিয়াম

Photo of হংকং ভ্রমণে গিয়ে এই ১০টি অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে একদম ভুলবেন না 2/2 by Deya Das
এই মিউজিয়ামটি আপনি ঘুরতে যেতে পারেন (ছবি সংগৃহীত)

আপনি যদি সেলফিপ্ৰিয় মানুষ হন তাহলে এই মিউজিয়ামটি আপনার জন্য আদৰ্শ। মিউজিয়ামটি মোট পাঁচটি আলাদা জোনে বিভক্ত। জোনগুলিতে বিভিন্ন দৃশ্যপট নির্মাণ করা আছে যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামতো নিজস্বী বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ফ্যামিলি ফটো তুলতে পারেন। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি, এই ধারণাকে কেন্দ্র করে প্রথম মিউজিয়ামটি স্থাপিত হয় সাউথ কোরিয়াতে, পরবর্তী কালে পর্যটনের উদ্দেশ্যে হংকং-এও এই মিউজিয়াম স্থাপন করা হয় ।

টিকিট

ট্রিক আই মিউজিয়ামে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য টিকিট মূল্য ১৫০ হংকং ডলার এবং শিশুদের জন্য টিকিট মূল্য ১০০ হংকং ডলার।

৯. হংকং-এ চাইনিজ খাদ্যের স্বাদ আহরণ

স্ট্রিট ফুড হোক কিংবা অভিজাত কোনো রেস্তোরাঁ, হংকং-এর খাদ্যের মধ্যে রয়েছে জিভে জল আনা স্বাদ। হং কং ভ্রমণে গিয়ে এখানকার প্রসিদ্ধ 'তাই চেইং' বেকারী থেকে এগ টার্ট, 'কাম বাহ ক্যাফে' থেকে সুইট পাইনআপেল বান, 'হং কী' এবং 'ইউম কী'-র বিখ্যাত নুডলস সহযোগে ফ্লুফি ফিশ বল, এবং 'লীন হিউঙ টি হাউস'-এর ডিম সাম এর স্বাদটা চেখে দেখতে কিন্তু একদম ভুলবেন না।

১০. ভ্রমণের স্মৃতিচিহ্ন স্বরূপ স্থানীয় জিনিস ক্রয়

হং কং ভ্রমণের সময় পথচলতি রাস্তায় আপনি অনেকগুলি স্ট্রিট মার্কেটের সন্ধান পাবেন। তবে মন্দিরের কাছে নাইট মার্কেটটি শপিং এর জন্য সেরা ঠিকানা। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরণের টি-শার্ট বা স্থানীয় মানুষের তৈরী শিল্পকার্যকে স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে কিনে নিতে পারেন। ফুলের মার্কেট থেকে গুড লাক চারাগাছ ক্রয় করে আপনার অন্দরমহল সাজাতে পারেন; আবার, উয়েন স্ট্রিট টয় মার্কেট থেকে খেলনা কিনে আপনার সন্তানকে উপহার দিতে পারেন।

আর হ্যাঁ, হংকং শহরের বিংশতম জন্মজয়ন্তী হিসেবে, এপ্রিলের ১তারিখ থেকে পর্যটকদের উদ্দেশ্যে কেনাকাটার জন্য অনেক অবিশ্বাস্য অফার এবং কুপনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে।

তাহলে নতুন বছরের গ্রীষ্মের ছুটিতে ইন্ডিয়া টু হংকং প্ল্যানটা ফাইনাল তো?

নিজের বেড়ানোর অভিজ্ঞতা ট্রিপোটোর সঙ্গে ভাগ করে নিন আর সারা বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য পর্যটকদের অনুপ্রাণিত করুন।

বিনামূল্যে বেড়াতে যেতে চান? ক্রেডিট জমা করুন আর ট্রিপোটোর হোটেল স্টে আর ভেকেশন প্যাকেজে সেগুলো ব্যাবহার করুন

(এটি একটি অনুবাদকৃত আর্টিকেল। আসল আর্টিকেল পড়তে এখানে ক্লিক করুন!)

Tagged:
#video