এই ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রগুলিতে ঘুরতে গেলে আপনিও অতীতকে ফিরে পেতে পারেন...

Tripoto
Photo of এই ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রগুলিতে ঘুরতে গেলে আপনিও অতীতকে ফিরে পেতে পারেন... 1/3 by Deya Das

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আগে এবং পরে ভারতবর্ষ বিভিন্ন সময় যুদ্ধের সম্মুখীন হয়েছে । এই যুদ্ধগুলো কিন্তু ভারতের ইতিহাস গঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে । বর্তমানে এমন অনেক ভ্রমণকারী রয়েছেন যারা ইতিহাসকে প্রত্যক্ষ করার জন্য এই যুদ্ধক্ষেত্রগুলিকে ভ্রমণস্থান হিসেবে বেছে নিতে পছন্দ করেন । আর এই স্থানগুলি ভ্রমণ করার ফলে সেখানকার সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অবশ্যই ইতিহাস সম্পর্কে বিশদে জ্ঞান লাভ করা যায় ।এছাড়াও কোনো রাজ্যে এই ঐতিহাসিক স্থানগুলির অবস্থান সেই রাজ্যের পর্যটনশিল্পকে ও সমৃদ্ধ করে । এই ব্লগে রয়েছে তেমনই সাতটি যুদ্ধক্ষেত্রের কাহিনি, অতীতকে দর্শন করতে চাইলে আপনার জন্য আগাম নিমন্ত্রণ রইল।

১. কলিঙ্গ যুদ্ধ -

ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে ৩৫ কিমি দূরে অবস্থিত ধৌলি শহরটি কালিঙ্গ যুদ্ধের সাক্ষীবহ । খ্রীষ্টপূর্ব ২৬২ সালের কলিঙ্গ যুদ্ধটি ইতিহাসের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ হিসেবে পরিচিত । এই যুদ্ধটি মৌর্য সম্রাট অশোক এবং কলিঙ্গের মধ্যে ঘটেছিল । তৎকালীন সামন্ত প্রভুর আদেশে কলিঙ্গ এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । কিন্তু এই যুদ্ধের জয় লাভ করে অশোক বিমর্ষ হয়ে পড়েন । কারণ এই যুদ্ধের ফলে বহু মানুষ নিহত হন । এই ঘটনার পর সম্রাট অশোক নিজের জীবন দর্শনের আমূল পরিবর্তন ঘটান,পরবর্তীকালে তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন ।

যুদ্ধের পরিবর্তে শান্তির বাণীর প্রচলন ঘটানোর জন্য প্রতি বছর ওড়িশা সরকার কর্তৃপক্ষ কলিঙ্গ মহোৎসব পালন করেন । এই উৎসবটি ধৌলির শান্তি স্তুপে আয়োজন করা হয় এবং martial আর্টের সহযোগে সঙ্গীত এবং নৃত্য প্রদর্শনীর ও আয়োজন করা হয় । এটি প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে আয়োজিত হয় ।

কীভাবে যাবেন -

বিমানে -ধৌলির নিকটতম বিমানবন্দরটি হল ভুবনেশ্বরের বিজু পট্টনায়ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ।

ট্রেনে - ধৌলির নিকটতম রেলস্টেশনটি হল ভুবনেশ্বর স্টেশন। স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারেন গন্তব্যে ।

সড়কপথে - কটক, ভুবনেশ্বর, রাউরকেলা থেকে বাস সহযোগে পৌঁছে যেতে পারেন ধৌলি ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - যেহেতু কলিঙ্গ মহোৎসব ফেব্রুয়ারি মাসে আয়োজিত হয় তাই ফেব্রুয়ারি মাস ভ্রমনের উপযুক্ত ।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - নিরুপমা হোটেল ধবলেশ্বর ( রাত্রিবাসের খরচ ৯৯৯ টাকা)

সাধারণ হোটেল -স্বাগত ইন (রাত্রিবাসের খরচ১১২৫ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - ডে ড্রিম (রাত্রিবাসের খরচ ২৫০০ টাকা )

২. পানিপথের যুদ্ধ -

Photo of এই ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রগুলিতে ঘুরতে গেলে আপনিও অতীতকে ফিরে পেতে পারেন... 2/3 by Deya Das

হরিয়ানায় অবস্থিত পানিপথ শহরটি পানিপথের যুদ্ধের জন্য বিখ্যাত । এখানে ১৫২৬ সালে মুঘল রাজা বাবর এবং দিল্লির সুলতান ইব্রাহিম লোধির মধ্যে প্রথম পানিপথের যুদ্ধ ঘটেছিল।১৫৫৬ সালে মুঘল সম্রাট আকবর এবং রাজ হেম চন্দ্র বিক্রমাদিত্য (হেমু )মধ্যে দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধ ঘটে । এছাড়াও ১৭৬১ সালে মারাঠা রাজা এবং আফগানিস্তানের সাথে যুদ্ধ ঘটেছিল । এই তিনটি যুদ্ধই ভারতের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে । যুদ্ধ সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পানিপথ মিউজিয়াম ঘুরে আসতে পারেন । এছাড়াও বাবর নির্মিত কাবুলি শাহ মসজিদ এবং ইব্রাহিম লোধির সমাধি দর্শন করে আসতে পারেন ।

কীভাবে যাবেন -

বিমানে -নিকটতম বিমানবন্দর হল দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর। বিমানবন্দর গাড়ি ভাড়া করে ৮৬কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে পৌঁছে যান পানিপথে ।

ট্রেনে - পানিপথের নিকটতম রেল স্টেশন হল পানিপথ জংশন ।

সড়কপথে - কাছাকাছি শহর থেকে বাস ধরে ও পৌঁছে যেতে পারেন পানিপথ ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - পানিপথ ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় অক্টোবর থেকে মার্চ মাস । আবহাওয়া অনুকূল থাকলে পানিপথ ভ্রমণ সহজসাধ্য হয় ।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - মাই ইন্ডিয়া ( রাত্রিবাসের খরচ ১৫০০ টাকা)

সাধারণ হোটেল -ডি অলিভস (রাত্রিবাসের খরচ ২৫০০ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - হোটেল লক্ষ্মী রেসিডেন্সি (রাত্রিবাসের খরচ ৪৮০০ টাকা )

৩. তালিকোটার যুদ্ধ -

১৫৬৫ সালে তালিকোটার যুদ্ধ দক্ষিনাত্যের সুলতান এবং বিজয়নগর সাম্রাজ্যের মধ্যে ঘটে । কর্ণাটক রাজ্যের বিজপুর জেলায় অবস্থিত তালিকোটা শহর । প্রধানত এই যুদ্ধের পরাজয়ই বিজয়নগর সাম্রাজ্যের মধ্যে বিভাজন ঘটায় । প্রকৃতপক্ষে কর্ণাটকের কারাদি শহরেই এই যুদ্ধ এর সূচনা ।

তালিকোটা ফোর্ট এ আজও এই যুদ্ধের বহু সাক্ষীপ্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়। এছাড়াও কারাদি ভ্রমণ করে জেনে নিতে পারেন এই যুদ্ধ সম্পর্কিত বহু তথ্য । পরিশেষে বিজপুর মিউজিয়াম থেকে যুদ্ধে ব্যবহার করা অস্ত্র গুলি প্রত্যক্ষ করে নিতে পারেন ।

কীভাবে যাবেন -

তালিকোটার কাছাকাছি প্রধান শহর হল বীজপুর । তাই তালিকোটার যুদ্ধক্ষেত্র দর্শনের জন্য বীজপুর থেকে গাড়ি ভাড়া করে ৮৫কিমি পথ অতিক্রম করে পৌঁছে যান গন্তব্যে ।

বিমানে - বিজপুরের নিকটতম বিমানবন্দর হল বেলগাউম বিমানবন্দর । বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে ২০০কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে পৌঁছে যান বিজপুর ।

ট্রেনে - নিকটতম রেলস্টেশনটি হলো বিজপুর স্টেশন। মাইশোর বা হায়দ্রাবাদ থেকে ট্রেনে চেপে খুব সহজেই পৌঁছে যেতে পারেন বিজপুর ।

সড়কপথে - বিজপুর পৌঁছানোর জন্য ব্যাঙ্গালুরু, মাইশোর, হায়দ্রাবাদ থেকে বাস উপলব্ধ আছে ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - তালিকোটা ভ্রমনের জন্য শীতকালীন সময় অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস আদর্শ ।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - হোটেল মেঘরাজ ( রাত্রিবাসের খরচ ৯০০ টাকা)

সাধারণ হোটেল -সবলা হেরিটেজ হোম (রাত্রিবাসের খরচ ১৮০০ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - সাইট্রাস বিজয়পুর এর ক্যারিয়াদ (রাত্রিবাসের খরচ ২৫০০ টাকা )

৪. হলদিঘাটির যুদ্ধ -

রাজস্থান রাজ্যের রাজসামান্দ জেলায় অবস্থিত হলদিঘাঁটি অঞ্চলে ১৫৭৬ সালে রাজপুত রাজা মহারানা প্রতাপ এবং মুঘল সম্রাট আকবরের যুদ্ধ হয়েছিল । প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি এই যুদ্ধে মহারানা প্রতাপ পরাজিত হয়েছিলেন। বর্তমানে সেই যুদ্ধকে স্মরণে রেখে উদয়পুরে হলদিঘাঁটি মিউজিয়াম গঠিত হয়েছে । এই মিউজিয়ামটি প্রতিদিন দর্শণার্থীদের জন্য খোলা আছে ।

কীভাবে যাবেন -

হলদিঘাঁটির নিকটতম প্রধান শহর হল উদয়পুর । এখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে মাত্র ৪০কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে হলদিঘাঁটি ঘুরে আসতে পারেন ।

বিমানে - নিকটতম বিমানবন্দর হল উদয়পুরের মহারানা প্রতাপ বিমানবন্দর ।

ট্রেনে - উদয়পুরের নিকটতম রেল স্টেশন হল উদয়পুর সিটি রেল স্টেশন।

সড়কপথে - আহমেদাবাদ, জয়পুর, ইন্দোর থেকে বাস ধরে পৌঁছে যেতে পারেন উদয়পুর ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময়- হলদি ঘাঁটি ভ্রমণের জন্য শ্রেষ্ঠ সময় সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ মাস । তবে অতিরিক্ত ঠান্ডার সময় অর্থাৎ ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি মাস এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - হোটেল মিনাক্ষী ( রাত্রিবাসের খরচ ১৫০০ টাকা)

সাধারণ হোটেল -হোটেল পুনম হাভেলি (রাত্রিবাসের খরচ ৩০০০ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - বানজারা রিট্রিট (রাত্রিবাসের খরচ ৪৫০০ টাকা )।

৫. কার্ণালের যুদ্ধ -

হরিয়ানায় অবস্থিত কার্ণাল শহরে ১৭৩৯ সালে নাদির শাহ এবং মুঘল সম্রাট মুহম্মদ শাহ এর যুদ্ধ ঘটেছিল । তবে কর্ণাল ভ্রমণ করে ভারত থেকে কোহিনূর হীরের খোয়া যাওয়ার বিস্তৃত কাহিনিটি জেনে নিতে পারেন ।

কীভাবে যাবেন -

বিমানে - কার্ণালের নিকটতম বিমানবন্দর হল দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর । বিমানবন্দর গাড়ি ভাড়া করে ১৪০ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে পৌঁছে যান গন্তব্যে ।

ট্রেনে - কার্ণালের নিকটতম রেল স্টেশন হল কার্ণাল রেলস্টেশন ।

সড়কপথে - কাছাকাছি শহর শিমলা, চণ্ডিগড় এবং দিল্লি থেকে বাস ধরে ও পৌঁছে যেতে পারেন কার্ণাল ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - কার্ণাল ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় অক্টোবর থেকে মার্চ মাস ।আবহাওয়া অনুকূল থাকলে কার্ণাল ভ্রমণ সহজসাধ্য হয় ।তাই গ্রীষ্মের সময় এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - কার্ণাল রোডের oyo রুম কুঞ্জপুর ( রাত্রিবাসের খরচ ১২০০ টাকা)

সাধারণ হোটেল -হোটেল ড্রিমস রেসিডেন্সি (রাত্রিবাসের খরচ ২১৯৫ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - দ্য ভিভান হোটেল এন্ড রেসিডেন্সি (রাত্রিবাসের খরচ ৬০০০ টাকা )।

৬. পলাশীর যুদ্ধ -

পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় অবস্থিত একটি ছোট্ট গ্রাম হল পলাশী । ১৭৫৭ সালের ইতিহাস বিখ্যাত পলাশীর যুদ্ধ এখানেই ঘটেছিল । এই যুদ্ধটি বাংলার রাজা সিরাজদৌল্লা এবং ব্রিটিশ সেনা প্রধান রবার্ট ক্লাইভের মধ্যে ঘটে । পলাশী ভ্রমণ করে যুদ্ধে নিহত বীর সেনাদের উদ্দেশ্যে নির্মিত পলাশীর মনুমেন্ট দর্শন করে নিতে পারেন ।যুদ্ধক্ষেত্রটি বর্তমানে বিভিন্ন স্মৃতিস্তম্ভ দ্বারা আবৃত রয়েছে ।

কীভাবে যাবেন -

পলাশীর নিকটতম শহর হল কলকাতা । কলকাতা থেকে ট্যাক্সি ভাড়া করে ১৫৪ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে পৌঁছে যেতে পারেন পলাশীর কালীগঞ্জে।

বিমানে - পলাশীর নিকটতম বিমানবন্দর হল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর । বিমানবন্দর গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছে যান গন্তব্যে ।

ট্রেনে - পলাশীর নিকটতম রেল স্টেশন হলো পলাশী রেলস্টেশন ।

সড়কপথে - কলকাতা থেকে বাস ধরে ও পৌঁছে যেতে পারেন পলাশী ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - পলাশী ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস ।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - ইমেরাল্ড রেসিডেন্সি ( রাত্রিবাসের খরচ ১৫০০ টাকা)

সাধারণ হোটেল -হোটেল গোল্ডেন প্যালেস (রাত্রিবাসের খরচ ২৭২৫ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - বালিগঞ্জ এর রেডিসন কলকাতা (রাত্রিবাসের খরচ ৭৫০০ টাকা )।

৭. কোহিমার যুদ্ধ -

Photo of এই ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্রগুলিতে ঘুরতে গেলে আপনিও অতীতকে ফিরে পেতে পারেন... 3/3 by Deya Das

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় অর্থাৎ ১৯৪৪ সালে জাপানী সেনা এবং ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ভারতীয় সেনার মধ্যে এই যুদ্ধ হয়েছিল । তিন পর্যায়ের এই যুদ্ধে ভারতীয়রাই জয় লাভ করেছিল । এই যুদ্ধটি পুনঃবার ভারতে বিদেশী শাসনের অনুপ্রবেশ কে প্রতিরোধ করেছিল ।কোহিমা ভ্রমণ করে এই যুদ্ধ সম্পর্কে বিশদে জেনে নিতে পারেন । এছাড়াও কোহিমা যুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধি এবং কোহিমা স্টেট মিউজিয়াম পরিদর্শন করতে কিন্তু ভুলবেন না ।

কীভাবে যাবেন -

বিমানে - কোহিমার নিকটতম বিমানবন্দর হল দিমাপুরে অবস্থিত দিমাপুর বিমান বন্দর ।

ট্রেনে - কোহিমার নিকটতম রেল স্টেশন হল দিমাপুর রেলস্টেশন ।এছাড়াও কলকাতা এবং গুয়াহাটি স্টেশন থেকে ও খুব সহজে পৌঁছে যেতে পারেন কোহিমা ।

সড়কপথে - দিমাপুর বা গুয়াহাটি থেকে বাস ধরে ও পৌঁছে যেতে পারেন কোহিমা ।

ভ্রমণের শ্রেষ্ঠ সময় - বছরের যে কোনও সময় ঘুরে আসতে পারেন কোহিমা । তবে এখানকার প্রসিদ্ধ হর্নবিল উৎসব দর্শন করতে হলে ডিসেম্বর মাসটি বেছে নিতে পারেন ।

কোথায় থাকবেন -

ন্যূনতম বাজেটের হোটেল - আই. কে হোমস্টে ( রাত্রিবাসের খরচ ৯৯৯ টাকা)

সাধারণ হোটেল -হোটেল এরিয়েল (রাত্রিবাসের খরচ ২০০০ টাকা )

লাক্সরি হোটেল - কোহিমার নির্মায়া রিট্রিটস আরাদুরা (রাত্রিবাসের খরচ ৪০০০ টাকা )

আপনার ও যদি এমন কোনও ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্র সম্পর্কে কোনও তথ্য জানা থাকে তাহলে আমাদের লিখে জানাতে কিন্তু অবশ্যই ভুলবেন না ।

নিজের বেড়ানোর অভিজ্ঞতা ট্রিপোটোর সঙ্গে ভাগ করে নিন আর সারা বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য পর্যটকদের অনুপ্রাণিত করুন।

বিনামূল্যে বেড়াতে যেতে চান? ক্রেডিট জমা করুন আর ট্রিপোটোর হোটেল স্টে আর ভেকেশন প্যাকেজে সেগুলো ব্যাবহার করুন

(এটি একটি অনুবাদকৃত আর্টিকেল। আসল আর্টিকেল পড়তে এখানে ক্লিক করুন!)

Further Reads